-
সিয়াচেন হিমবাহ অবস্থিত- নাব্রা উপত্যকা (কারাকোরাম)
-
পৃথিবীর শীতলতম স্থান -সাইবেরিয়া (ভারখয়ানস্ক)।
-
ভারতের শুল্কমুক্ত বন্দর হলাে -কান্ডালা।
-
একটি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ বন্দরের নাম-নভসেবা।
-
মহারাষ্ট্রের একটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হলাে- ট্রম্বে।
-
Solar System এর আবিষ্কারক- কোপার্নিকাস।
-
ডিজেল বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে- আসামের ডিগবয়।
-
ভারতে বৃহত্তম সার কারখানা আছে- সিন্ত্রিতে।
-
কলকাতা বন্দরের সহযােগী বন্দর হলাে - হলদিয়া।
-
আরবসাগরের রানী বলা হয়- কোচিনকে।
-
দিয়ারা অঞ্চলটি বাংলার মালদা জেলার সঙ্গে যুক্ত।
-
উত্তরপ্রদেশের সর্বপ্রধান শিল্পকেন্দ্র- কানপুর।
-
ওখা বন্দরটি গুজরাট রাজ্যে অবস্থিত।
-
পডসল মৃত্তিকা পশ্চিম হিমালয় অঞ্চলে দেখা যায়।
-
ভারতের প্রথম পাটকলটি স্থাপন হয়েছিল-পশ্চিমবঙ্গের রিষরায়।
-
সবুজ বিপ্লব কথাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন-William S.Gaud (১৯৬৮)।
-
সরিষা উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছে।
-
পশ্চিম ঘাট পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম- কলসুবাই(1646 মিটার)।
-
"কচ্ছ " শব্দের অর্থ - জলাময় দেশ।
-
ব্রহ্মপুত্র নদী "Sky River " নামে পরিচিত ।
-
গর্জন পর্ণমােচী শ্রেণির বৃক্ষ।
-
প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরতম স্থানের নাম- মারিয়ানা টেঞ্চ গভীরতা ১১,০৩৩ মিঃ।
-
শনি গ্রহের উপগ্রহ সংখ্যা সবচেয়ে বেশি, ২২টি ।
-
হ্যালির ধূমকেতু আবিষ্কার করেন- এডমন্ড হ্যালি। 76 বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়। সর্বশেষ ১৯৮৬ সালে দেখা গেল। পরবর্তীতে ২০৬২ সালে দেখা যাবে।
-
কোনটি সবচেয়ে বড় গ্রহ- বৃহস্পতি।
-
সবচেয়ে ছােট গ্রহ- বুধ।
-
জাহাজ শিল্পের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের গার্ডেনরিচ অঞ্চলটি সংযুক্ত।
-
ভারতের ম্যানচেস্টার বলা হয়- আমেদাবাদকে।
-
ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘ জাতীয় সড়ক-বারাণসী থেকে কন্যাকুমারী।
-
বিশাখাপত্তনম ইস্পাত কারখানাটি পূর্বতন সােভিয়েত ইউনিয়ন দেশের আর্থিক ও কারিগরী সহযােগিতায় গড়ে তােলা হয়েছে।
-
ব্যাঙ্গালাের শহরকে ভারতের বিজ্ঞান নগরী বলা হয়।
-
আন্দামানের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম- স্যাডল পিক (৭৫০ মিটার) ।
-
কর্ণাটকের পূর্ব নাম ছিল- মহীশূর।
-
চা রপ্তানিতে ভারত পৃথিবীতে তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
-
ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে ভারতের স্থান দ্বিতীয়।
-
তুলা উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে তৃতীয় স্থান অধিকার করে।
-
মিগ বিমানের কারখানা স্থাপিত হয়েছে- নাসিকে।
-
ম্যাটার হর্ন আল্পস পর্বতমালার অন্তর্গত।
-
মেগাসিটির নির্ধারিত জনসংখ্যা- ৫০ লক্ষের বেশি।
-
চিনাবাদাম উৎপাদনে ভারতের মধ্যে প্রথম স্থান অধিকার করেছে- গুজরাট।
-
পশ্চিমবঙ্গের ঝালদা ও মানবাজার অঞ্চলে লাক্ষা চাষ সবচেয়ে বেশি হয়।
-
মালপ্রভা নদী কর্ণাটক রাজ্যে অবস্থিত।
-
বাংলার রাঢ় অঞ্চলের সবচেয়ে বড়াে নদী- দামােদর।
-
ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ বেসরকারী লৌহ-ইস্পাত কারখানা- TISCO জামসেদপুর।
-
বরােদা শহরের নতুন নাম- ভাদোদরা।
-
সর্দার সরােবর সেচ প্রকল্প ভারতের গুজরাট রাজ্যে অবস্থিত।
-
ইউরােপের বৃহত্তম হ্রদের নাম- ল্যাডােগা।
-
কলকাতা বন্দরের মাধ্যমে সর্বাধিক চা রপ্তানি করা হয়।
-
ভারতের দীর্ঘতম হিমবাহের নাম- সিয়াচেন।
-
পুরুলিয়া জেলার বিখ্যাত নাচের নাম-ছৌ নৃত্য।
-
সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর সময় লাগে ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিঃ ৪৭ সেঃ।
-
তালচের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ওড়িশায় অবস্থিত।
-
ভারতের রূঢ় - দুর্গাপুরকে বলে।
-
আহমেদাবাদ শহরকে ভারতের ম্যাঞ্চেস্টার’ বলা হয়।
-
জয়পুরকে ‘গােপালী শহর' বলা হয়।
-
ভারতের প্রবেশ দ্বার বলা হয় মুম্বাই শহরকে।
-
আরবসাগরের রানী বলা হয় কোচিনকে।
-
ভারতের মূলধনের রাজধানী বলা হয় মুম্বাইকে ।
-
মাদুরাইকে দাক্ষিণাত্যের কাশী বলা হয়।
-
হুগলী নদীর তীরবর্তী কলকাতা বন্দর এক ধরণের নদী বন্দর।
-
ভারতে আমদানী বাণিজ্যে মুম্বাই বন্দরের স্থান প্রথম।
-
ভারতে রপ্তানী বাণিজ্যে মার্মাগাঁও বন্দরের স্থান প্রথম।
-
ভারতের আমদানী বাণিজ্যে কলিকাতা বন্দরের স্থান দ্বিতীয় ।
-
ভারতের সর্বশ্রেষ্ট্র সামুদ্রিক বন্দর মুম্বাই।
-
ভারতে অধিকাংশ লৌহ-আকরিক মার্মাগাঁও বন্দর থেকে বিদেশে রপ্তানী করা হয়।
-
মােট মাল পরিবহনের ক্ষেত্রে মুম্বাই বন্দরটির স্থান ভারতের মধ্যে প্রথম।
-
যাত্রী পরিবহনের ক্ষেত্রে মাদ্রাজ বন্দরটি ভারতের মধ্যে প্রথম স্থান।
-
ডলফিনস নােজ’ নামক অন্তরীপ দ্বারা পরিবেষ্ঠিত বন্দরটির নাম বিশাখাপত্তনম।
-
ভারতের প্রথম হাইটেক বন্দর নভসেবা।
-
নভসেবা বন্দরটির নতুন নাম জওহরলাল নেহেরু বন্দর।
-
বৃক্ষরূপী নদীবিন্যাস দেখা যায়মরু অঞ্চলে।
-
জম্মু তাওয়াই নদীর তীরে অবস্থিত।
-
ভারতের কেরালা রাজ্যে সবচেয়ে বেশি নদী আছে।
-
আহমেদাবাদ শহরটি সবরমতী নদীর তীরে অবস্থিত।
-
তিস্তা নদী জেমু হিমবাহ থেকে উৎপত্তি হয়েছে।
-
পভ বাঁধ বিপাশা নদীতে দেখা যায়।
-
গঙ্গা, যমুনা ও সরস্বতী নদী এলাহাবাদ শহরের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে।
-
ধুয়াধর জলপ্রপাত নর্মদা নদী থেকে সৃষ্টি হয়েছে।
-
পুছমপাড় বাঁধ গােদাবরী নদীর তীরে অবস্থিত।
-
ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জলপ্রপাতের নাম সরাবতী নদীর গেরসােপ্পা বা যােগ বা মহাত্মা গান্ধী জলপ্রপাত।
-
বাংলার রাঢ় অঞ্চলের সবচেয়ে বড়াে নদী দামােদর।
-
এশিয়ার দীর্ঘতম নদী হল ইয়াং-সি-কিয়াং।
-
সুবর্ণসিরি ও ধানসিরি ব্রহ্মপুত্র নদীর উপনদী।
-
পােচমপদ নদী প্রকল্প অন্ধ্রপ্রদেশের গােদাবরী নদীর উপর অবস্থিত।
-
গােদাবরীর নদীর দৈর্ঘ্য 1,450কিমি।
-
যমুনা নদীর উপনদী তিস্তা ও করতােয়া।
-
নর্মদা নদীর মহাকাল পাহাড়।
-
কাকড়াপাড়া প্রকল্প তাপ্তি নদীর উপর অবস্থিত।
-
ওবরা জলবিদ্যুৎ প্রকল্প রিহান্দ নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে।
-
রাইন নদী উৎপত্তিস্থল আল্পস পর্বতে।
-
ব্রহ্মপুত্র নদ তিব্বত থেকে থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
-
ব্রহ্মপুত্র নদ তিব্বত, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
-
ব্রহ্মপুত্র নদী তিব্বতে সানপাে নামে পরিচিত।
-
ঝিলম নদীর তীরে শ্রীনগর অবস্থিত।
-
লক্ষণৌ শহরটি গােমতী নদীর তীরে অবস্থিত।
-
প্রবর, মিকণা, পূর্ণা গােদাবরী নদীর উপনদী।
-
গঙ্গার ডান তীরের উপনদী শােন।
-
হায়দ্রাবাদ শহরটি মুসী নদীর তীরে অবস্থিত।
-
কর্ণাটকের বৃহত্তম বাঁধটি কাবেরী নদীর ওপর দেওয়া হয়েছে।
-
ভারতের বৃহত্তম নদীর নাম গঙ্গা।
-
পশ্চিমবঙ্গের হুগলি নদীতে জোয়ার ভাটা হয়।
-
কাবেরী নদীর উপর মেটুর বাঁধ আছে।
-
ভাকরা নাঙ্গাল বাঁধ শতদ্রু নদীতে দেওয়া হয়েছে।
-
দামােদর নদীর উৎস ছােটনাগপুর মালভূমি।
-
কোশী বহুমুখী নদী প্রকল্প ভারত - নেপালের যৌথ প্রয়াস।
-
ব্রহ্মপুত্র নদী পদ্মা (গঙ্গা) নদীতে পতিত হয়েছে।
-
ময়ুরাক্ষী নদীর ওপর নির্মিত “মশানজোড়” বাঁধ ১৯৫৪-৫৫ সালে কানাডা সরকারের সহযােগিতায় নির্মান কাজ সম্পূর্ণ হয় বলে এই বাঁধের অপরনাম “কানাডা বাঁধ ”।
-
দ্বারকেশ্বর এবং শিলাবতী নদীর যুগ্ম প্রবাহ রূপনারায়ণ নামে পরিচিত।
-
জোয়ারভাটা খেলে এমন একটি নদীর নাম টেমস্ ।
-
ভীমা, কয়লা ও ঘাটপ্রভা কৃষ্ণা নদীর উপনদী।
-
ভারতের দুটি অন্তর্বহিনী নদীর নাম লুনী ও মাহি।
-
দক্ষিন ভারতের দীর্ঘতম নদী হল গােদাবরী।
-
কটক শহরের সাথে মহানদী নদী সংযুক্ত হয়েছে।
-
কোলার হ্রদ কৃষা ও গােদাবরী নদী দুটির সংযােগে স্থলে আছে।
-
দিবং নদীর গতি পরিবর্তিত হয় ১৯৫০ সালে।
-
গঙ্গার প্রধান শাখানদী যমুনা।
-
তুঙ্গভদ্রা কৃষ্ণা নদীর উপনদী।
-
গােদাবরী নদীকে দক্ষিন ভারতের গঙ্গা বলা হয়।
-
দক্ষিণ এশিয়ার প্রধান নদী সিন্ধু -২৮৮০ কি.মি., গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র -২৭০০ কি.মি.।
-
জর্ডান নদীতে মাছ বাঁচতে পারে না।
-
জব্বলপুরের কাছে ভােরাঘাট জলপ্রপাতটি নর্মদা নদীর উপর।
-
জলঢাকা নদীর উৎপত্তিস্থল ভুটানের বিদাং হদ।
-
সরমতী নদীর উৎপত্তি স্থল আরাবল্লি পর্বত।
-
তিলপাড়া ব্যারেজ ময়ূরাক্ষী নদীর উপর নির্মিত হয়েছে।
-
আফ্রিকা তথা পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী নীলনদ (৬৬৫০ কি.মি.)।
-
আমুর নদী ওখটস্ক উপসাগরে পতিত হয়েছে।
-
ভূটানের দীর্ঘতম নদীর নাম মানস।
-
প্রবহমান দুটি নদীর মধ্যবর্তী ভূমিকে বলে দোয়াব।
-
ইউরােপের দীর্ঘতম নদী ভলগা (৩৬৯০ কি.মি.) ।
-
ত্রাসের নদী তিস্তা।
-
ইয়ার লুং হাং বাে নদী ভারতে বারাণসী নামে পরিচিত।
-
কানাডা বাঁধ ময়ূরাক্ষী নদীর ওপর অবস্থিত।
-
ব্রোচ বন্দর নর্মদা নদীর তীরে অবস্থিত।
-
গঙ্গা নদী বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে।
-
আত্রেয়ী বা আত্রাই নদীর তীরে আছে বালুরঘাট শহর।
-
আল্পস পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম মাউন্ট ব্ল্যাক।
-
গিরনার পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম গােরক্ষনাথ।
-
পশ্চিমঘাট পর্বত তীর্যক স্তুপ পর্বতের উদাহরণ।
-
পূর্বঘাট পর্বতের অপর নাম মলয়াদ্রি।
-
পশ্চিমঘাট পর্বতমালার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ কোদাইকানাল।
-
পূর্বঘাট পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওডিশা সীমান্তে অবস্থিত আরমা কোন্ডা(1680 মিটার)।
-
সিয়াচেন হিমবাহ কারাকোরাম পর্বতমালার অংশ।
-
ভারতের প্রাচীনতম পর্বত আরাবল্লি।
-
পর্বতের ঢালে ধাপ কেটে কেটে ভুমি সংরক্ষনের পদ্ধতিকে টেরাসিং বলে।
-
নীলগিরি পাহার পশ্চিমঘাট পর্বতশ্রেনীর অংশ।
-
গডউইন অস্টিন কারাকোরাম পর্বতশ্রেনীর অন্তর্গত।
-
পশ্চিম ঘাট পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কলসুবাই(১৬৪৬ মিটার)।
-
প্রাচীন ভঙ্গিল পর্বত আরাবল্লী বর্তমানে ক্ষয়জাত পর্বত।
-
হিডা পর্বতকে জাপানের আল্পস বলে।
-
বিন্ধ্য পর্বতের পূর্বাংশ কাইমুর নামে পরিচিত।
-
শিরদরিয়া তিয়েনশান পর্বত থেকে উৎপত্তি হয়েছে।
-
আরাবল্লি পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম গুরু শিখর।
-
সাতপুরা পর্বতের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম ধূপগড়া।
-
পশ্চিম পাহাড়ের অপর নাম সহ্যাদ্রি পর্বত।
-
খারদুংলা গিরিপথ লাদাখ পর্বতশ্রেনীর অন্তর্গত।
-
দাক্ষিণাত্যের কৃষ্ণমৃত্তিকা অঞ্চলের প্রধান পর্বতের নাম সহ্যাদ্রি।
-
বাংলার সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গের নাম সান্দাকফু (৩৬৩০m)।
-
বঙ্গোপসাগরের অন্তর্ভুক্ত দুশাে চারটি দ্বীপ আছে।
-
ভারতের প্রথম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম দার্জিলিং-এর সিদ্ৰাপং ।
-
হিন্দুস্থান শিপইয়ার্ড বিশাখাপত্তনমে অবস্থিত।
-
রাজস্থানের সমান্তরাল বালিয়াড়ির মধ্যবর্তী লম্বা হ্রদকে বলা ধান্দ।
-
মাউন্ট এভারেস্টের সরকারি নাম পি১৫।
-
ভারতে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে জনগণনা ১৮৭২ সালে করা হয়।
-
কয়লা উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে পঞ্চম স্থান দখল করে।
-
জাতীয় বীজ নিগম (NSC) স্থাপিত হয় ১৯৬৩ সালে ।
-
চিপকো আন্দোলনের অন্যতম স্লোগান ছিল "Environment is Permanent Economy"।
-
অয়ন বায়ুকে বাণিজ্য বায়ু বলা হয়।
-
ভারতে বিটুমিনাস কয়লা বেশী পাওয়া যায়।
-
ফ্যাদোমিটার যন্ত্রের সাহায্যে সমুদ্রের গভীরতা মাপা যায়।
-
আখ উৎপাদনে প্রথম স্থানে আছে উত্তর প্রদেশ।
-
ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যে সর্বাধিক অভ্র পাওয়া যায়।
-
চিনে কৃষিজীবির সংখ্যা শতকরা ৭৫ ভাগ ।
-
কার্পাস উৎপাদনে ভারতের স্থান সপ্তম।
-
গম উৎপাদনে পৃথিবীতে ভারতের স্থান চতুর্থ ।
-
দক্ষিণ এর ধানের ভাণ্ডার বলা হয় তামিলনাড়ুকে।
-
ভারতের আসাম রাজ্যে বেশি চা উৎপন্ন হয়।
-
রাগী উৎপাদনে কর্ণাটক রাজ্য প্রথম স্থান অধিকার করে।
-
খাসি পাহাড় মেঘালয় রাজ্যে অবস্থিত।
-
অযােধ্যা পাহাড় পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়ায় অবস্থিত।
-
ছােটনাগপুর মালভূমির উচ্চতম পাহাড় পরেশনাথ।
-
টিম্বা একপ্রকার বালির পাহাড়।
-
শুশুনিয়া ও বিহারীনাথ পাহাড় বাঁকুড়া জেলায় অবস্থিত।
-
মামা – ভাগ্নে পাহাড় বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে অবস্থিত।
-
বিহারীনাথ পাহাড় আছে পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলায়।
-
২০১১ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী, ভারতের সবচেয়ে গরীব রাজ্য ছত্তিশগড়।
-
ভারতের কর্ণাটক রাজ্য কফি উৎপাদনে প্রথম।
-
ভারতের বৃহত্তম রাজ্য রাজস্থান।
-
ভারতের সর্বাধিক সেচ প্লাবিত রাজ্য পাঞ্জাব।
-
আয়তনে ভারতের বৃহত্তম রাজ্য রাজস্থান।
-
জাফরান উৎপাদনে জম্মু ও কাশ্মীর প্রথম স্থান অধিকার করে।
-
ভারতে কফি উৎপাদনে কর্নাটক রাজ্য প্রথম স্থান অধিকার করে।
-
ভারতের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণ কারখানা বিশাখাপত্তনমের হিন্দুস্থান শিপ ইয়ার্ড।
-
ভারতের বৃহত্তম টায়ার নির্মান কারখানা ‘ডানলপ ইন্ডিয়া লিমিটেড” সাহাগঞ্জে অবস্থিত।
-
ভারতের বৃহত্তম পেট্রোকেমিক্যালশিল্পের কারখানা গড়ে উঠেছে সুরাটে।
-
ভারতের কর্নাটকের ব্যাঙ্গালুরু বিমান পােত তৈরির কারখানা আছে।
-
ভারতে প্রথম পেট্রো-রাসায়নিক কারখানা গড়ে উঠেছিল ট্রম্বে শহরে।
-
বারানসী শহরে ডিজেল ইঞ্জিন তৈরির কারখানা আছে।
-
অষ্টমুদী হ্রদ কেরালার কোলাম জেলাতে অবস্থিত।
-
সিঙ্গারেনী কয়লাখনি অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত।
-
নামধাপা ব্যাঘ্র প্রকল্প অরুণাচল প্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত।
-
মাইথন বাঁধটি ভারতের ঝাড়খন্ড রাজ্যে অবস্থিত।
-
ভারতের সর্বাধিক কাপড় কল আছে গুজরাট রাজ্যে।
-
দশম জলপ্রপাতটি ঝাড়খন্ড রাজ্যে অবস্থিত।
-
তুঙ্গভদ্রা বাঁধ প্রকল্পটি কর্ণাটকে রাজ্যে আছে।
-
ক্রান্তীয় চিরহরিৎ অরণ্য হিমাচল প্রদেশে রাজ্যে নেই।
-
সিকিম ভারতের অঙ্গ রাজ্যে পরিনত হয় 1975 সালে।
-
রামেশ্বর মন্দির তামিলনাড়ু রাজ্যে অবস্থিত।
-
রােটাংপাস গিরিপথ ভারতের হিমাচল প্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত।
-
ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে বনাঞ্চল সবচেয়ে বেশি।
-
তিব্বতে যাওয়ার জন্য নাথুলা গিরিপথটি সিকিম রাজ্যে আছে।
-
ঘানা পক্ষিনিবাস রাজস্থান রাজ্যে অবস্থিত।
-
কানহা অভয়ারন্য মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত।
-
সাততাল লেকটি উত্তরাখন্ড রাজ্যে অবস্থিত।
-
পারাদ্বীপ বন্দরটি ওড়িশা রাজ্যে অবস্থিত।
-
মহারাষ্ট্র রাজ্যে সড়ক দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশি।
-
কোচিন তৈল শােধনাগারটি কেরালায় অবস্থিত।
-
পৃথিবীর উচ্চতম বিল্ডিং বুর্জ খলিফা।
-
পৃথিবীর গভীরতম ফিয়র্ড নরওয়ের সেভলে ফিয়র্ড।
-
হায়দ্রাবাদের যমজ শহর সেকেন্দ্রাবাদ।
-
আয়তনে ক্ষুদ্রতম রাজ্য গােয়া।
-
ভারতের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা বিশিষ্ট রাজ্য উত্তর প্রদেশ।
-
ভারতের সবচেয়ে কম জনসংখ্যা বিশিষ্ট রাজ্য সিকিম।
-
ভারতের সব থেকে উঁচু সড়কপথ খারদুংলা সড়কপথ।
-
পৃথিবীতে মহাদেশ রয়েছে৭ টি যথাঃ এশিয়া, ইউরােপ, আফ্রিকা,উত্তর আমেরিকা, দক্ষিন আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও এন্টার্কটিকা।
-
পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশ এশিয়া।
-
পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাদেশ ওশেনিয়া।
-
আয়তনে পৃথিবীর ছােট দেশ ভ্যাটিকান।
-
আয়তনে পৃথিবীর বড় দেশ রাশিয়া।
-
জনসংখ্যায় পৃথিবীর বড় দেশ চীন।
-
জনসংখ্যায় পৃথিবীর ছােট দেশ ভ্যাটিকান।
-
ভারতের বিখ্যাত মহানগরী মুম্বাই।
-
ভারতের দীর্ঘতম বাঁধ হীরাকুঁদ।
-
মেরু অঞ্চলের বাইরে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম হিমবাহ সিয়াচেন।
-
ওড়িশা রাজ্যের State Animal সম্বর হরিণ।
-
ভারতের বৃহত্তম বিমানবন্দর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দিল্লী।
-
ছােটনাগ মালভূমির উচ্চতম পাহাড় পরেশনাথ।
-
অধিক সীমান্তবর্তী দেশ চীন (১৪ টি দেশের সাথে)।
-
ভারতের বৃহত্তম বন্যপ্রাণী অভয়ারন্য পেরিয়ার (কেরালা)।
-
পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ গিরিখাত সিন্ধু নদের গিরিখাত।
-
পৃথিবীর সর্বচ্চ Gravity Dam মাইথন।
-
পৃথিবীর বৃহত্তম পার্বত্য হিমবাহ আলাস্কার হুবার্ড।
-
ভারতের সর্বশ্রেষ্ঠ বক্সাইট উৎপাদক অঞ্চল পালামৌর খনি অঞ্চল।
-
ভারতের উচ্চতম শহর লে বা লেহ।
-
পৃথিবীর বৃহত্তম লােহার খনি ঝাড়খন্ডের চিরিয়া।
-
ভারতের দক্ষিণতম স্থলবিন্দু ইন্দিরা পয়েন্ট।
-
কার্বন মুক্ত দেশ ভুটান।
-
ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘ জাতীয় সড়ক বারাণসী থেকে কন্যাকুমারী।
-
সূয়েজ ক্যানাল ইজিপ্টে অবস্থিত।
-
“চ্যালেঞ্জার খাত ” প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত।
-
তিলপাড়া জলসেচ খালটি বীরভূমে অবস্থিত।
-
ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্রটি কোচিনে অবস্থিত।
-
পাত্ৰাতু-জপেলা শিল্প অঞ্চলটি ছােটনাগপুর শিল্পাঞ্চলে অবস্থিত।
-
ভারতের Rail Factory ব্যাঙ্গালাের অবস্থিত।
-
কেন্দ্রীয় মৎস শিকার কেন্দ্র ও মৎস্য গবেষণাগারটি কোচিতে অবস্থিত।
-
সাইল্যান্ট ভ্যালি কেরলে অবস্থিত।
-
বাংলার সর্বাধিক বৃষ্টিপাত যুক্ত জায়গা ' বক্সদুয়ার' জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত।
-
মান্নার উপসাগর তামিলনাড়ুর দক্ষিণ -পূর্বে অবস্থিত।
-
ভারত সরকারের গম গবেষনা কেন্দ্র পুসা ইনস্টিটিউট (দিল্লি)-এ অবস্থিত।
-
সেন্ট্রাল রাইস ইনস্টিটিউট কটকে অবস্থিত।
-
মানস সরােবর লেক চীনে অবস্থিত।
-
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ফরেস্ট ম্যানেজমেন্ট ভূপাল শহরে অবস্থিত।
-
ভরতপুর পাখিরালয় রাজস্থানে অবস্থিত।
-
ভারতের সুনামি পূর্বাভাস কেন্দ্র ২০০৭ সালের ১৫ অক্টোবর , অন্ধপ্রদেশের হায়দ্রাবাদে স্থাপিত হয়।
-
ডিজেল লােকোমােটিভ ওয়ার্কস উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে অবস্থিত।
-
ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরী তামিলনাড়ুর পেরাম্বুরতে অবস্থিত।
-
ভারতের প্রথম সুতাকলটি স্থাপিত হয় ঘুসুড়িতে।
-
ভারতের সর্ববৃহৎ রাসায়নিক সার তৈরীর কারখানাটি সিন্ধ্রীতে অবস্থিত।
-
জাভা দ্বীপ প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত।
-
ডানকান প্যাসেজ বড়াে আন্দামান ও ছােট আন্দামানের মধ্যে অবস্থিত।
-
এঞ্জেল জলপ্রপাত ভেনেজুয়েলায় অবস্থিত।
-
দার্জিলিং এ অবস্থিত পৃথিবীর উচ্চতম রেলওয়ে স্টেশন ঘুমের উচ্চতা 2247 মিটার।
-
আটলান্টিক মহাসাগর ও ভূ-মধ্যসাগরের মধ্যে অবস্থিত প্রণালীটির নাম জিব্রাল্টার প্রণালী।
-
প্রশান্ত মহাসাগরের সুনামি সতর্কতা কেন্দ্র হনুলুলুতে অবস্থিত।
-
ভারতের বৃহত্তম তাম্র কারখানাটি মৌভাণ্ডার অঞ্চলে অবস্থিত।
-
ভারতের বৃহত্তম দুগ্ধ উৎপাদন সংস্থা (আমূল) গুজরাট রাজ্যের আনন্দ ও হিম্মত নগরে অবস্থিত।
-
নাগার্জুন সাগর প্রকল্প অন্ধ্রপ্রদেশে অবস্থিত।
-
ভারত ও বাংলাদেশর মধ্যে তিন বিঘা করিডর অবস্থিত।
-
আন্তর্জাতিক ভূমিকম্প সমীক্ষা কেন্দ্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত।
-
ভারতের বৃহত্তম পেট্রোলিয়ায় কমপ্লেক্সটি বরােদায় অবস্থিত।
-
High Altitude Research Centre গুলমার্গে অবস্থিত।
-
দক্ষিণ ভারতের শ্রেষ্ঠতম মন্দির ‘মিনাক্ষী মন্দির' মাদুরাইতে অবস্থিত।
-
ভােরঘাট পাস মহারাষ্ট্রে অবস্থিত।
-
ভারতের Rock Garden চন্ডীগড়ে অবস্থিত।
-
ভারতের দীর্ঘতম বাঁধ হিরাকুদ।
-
পৃথিবীর দীর্ঘতম খালের নাম গ্যান্ড ক্যানেল ।
-
পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলার একটি অঞ্চল দিয়ারানামে পরিচিত।
-
গারাে পাহাড়ের সর্বচ্চ শৃঙ্গ নকরেক ।
-
ভাষার ভিত্তিতে রাজ্য পুনর্গঠন 1956 সালে হয়েছিল।
-
হ্যারিকেন পশ্চিম ভারতে দেখা যায়।
-
পশ্চিমবঙ্গের গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১৭৫ সেন্টিমিটার।
-
মেধা পাটেকরনর্মদা বাঁচাও আন্দোলনের সাথে যুক্ত।
-
ভারতের স্ট্যান্ডার্ড টাইম এলাহাবাদ শহরের স্থানীয় সময় অনুসারে গণনা করা হয়।
-
জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যের একটি শহরের নাম পহেলগাম।
-
ভিলাই লৌহ-ইস্পাত কারখানাটি পূর্বতন সােভিয়েত ইউনিয়ন দেশের সহযােগিতায় গড়ে উঠেছে।
-
অলিফিন কমপ্লেক্স পেট্রোকেমিক্যালশিল্প শিল্পের জন্য বিখ্যাত।
-
আমন ব্রিজ ভারত – পাকিস্তান দেশ দুটিকে যুক্ত করেছে।
-
বিশ্বে চিনির ভান্ডার বলে পরিচিত কিউবা।
-
স্কটল্যান্ডকে Land of Cakes বলা হয়।
-
নীলগিরি পাহাড়ে টোডা উপজাতি বাস করে।
-
নাগপুরের সাথে বস্ত্র শিল্প সংযুক্ত।
-
বাংলার বর্ধমান জেলার আসানসােল সবথেকে বেশি গরম পড়ে।
-
পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা জেলায় মহাকুমা নেই।
-
ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার কেন্দ্রটি পূর্ব উপকূলে আছে।
-
গ্রিস দেশের ভূগােলবিদ সর্বপ্রথম Geography শব্দটি ব্যবহার করে।
-
মওসুম আরবি ভাষার শব্দ এবং এর অর্থ ঋতু ।
-
গ্রিনিচের সঠিক সময় ক্রনােমিটার ঘড়ি থেকে জানা যায়।
-
আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা জলভাগ ভাগের উপর দিয়ে গেছে।
-
সাইবেরিয়ার উ, পূর্ব অংশ অ্যালিউসিয়ান, ফিজি ও চ্যাথাম দ্বীপপুঞ্জের উপর দিয়ে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা গেছে।
-
আহ্নিক গতির ফলে বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতের পরিবর্তন হয়।
-
Tsunami জাপানি শব্দ, এর অর্থ পােতাশ্রয়ের ঢেউ।
-
21 শে ডিসেম্বর সূর্যের উত্তরায়ন শুরু হয়।
-
পাললিক শিলায় শিলায় জীবাশ্ম দেখা যায়।
-
মালদা জেলা বরেন্দ্রভূমির অন্তর্গত।
-
ফিবােস ও ডিমােস মঙ্গল গ্রহের উপগ্রহ।
-
ভারতের কেরল রাজ্যে পুরুষের তুলনায় মহিলার অনুপাত বেশী।
-
সিন্ধু নদ পাকিস্তান দেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
-
সমুদ্রে জাহাজের অবস্থান নির্ণয় করা হয়,ক্রোনােমিটারের সাহায্যে।
-
চিপকো আন্দোলনের অন্যতম স্লোগান ছিল “Ecology is Permanent Economy”।
-
বাংলার পুরুলিয়া জেলায় সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয় ।
-
রাউরকেল্লা ইস্পাত কারখানাটি পশ্চিম জর্মানী র সহযােগিতায় গড়ে উঠেছে।
-
প্লাস্টিক শিল্পে ভারতে কৃষ্ণ মৃত্তিকা অঞ্চল(দাক্ষিণাত্য) প্রথম স্থান অধিকার করে।
-
জোজিলা গিরিপথ শ্রীনগর ও লের মধ্যে সংযােগ রক্ষা করে।
-
দক্ষিণ ভারতের নারকেল গাছকে ‘সবুজ সােনা’ বলা হয়।
-
পেট্রো - রসায়ন শিল্পকে শিল্প দানব বলা হয়।
-
ভারত সুয়েজ খালের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি বিশ্ব বাণিজ্য করে থাকে।
-
আন্তর্জাতিক পর্যটন দিবস কবে পালিত হয় ১৭ ই সেপ্টেম্বর।
-
আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা সংস্থা ফিলিপিনস – এর ম্যানিলায় গড়ে উঠেছে।
-
প্রশান্ত মহাসাগরের উপর দিয়ে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা গেছে।
-
আন্তর্জাতিক তারিখ রেখাটি ১৮০ডিগ্রী পূর্ব ও পশ্চিম দ্রাঘিমা রেখা।
-
আন্তর্জাতিক জলাভূমি দিবস পালিত হয় ২রা ফেব্রুয়ারি।
-
ভারতে রেল-ইঞ্জিন তৈরী করে পশ্চিমবঙ্গের চিত্তরঞ্জন লােকোমােটিভ ওয়াকর্স ।
-
নিম্বাস মেঘে বৃষ্টি হয়।
-
কোন কৃষিজ ফসল রাগির অপর নাম মারুয়া।
-
রাশিয়া র সবচেয়ে বেশি সংখ্যক স্ট্যান্ডার্ড সময় আছে।
-
স্টাটোকিউমুলাস মেঘে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয়।
-
হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের প্রাধান্য দেখা যায় এক্সোমন্ডলে।
-
সূর্য কোন অক্ষাংশের উপর লম্বভাবে কিরণ দিলে তাকে বলে বিষ্ণলম্বা(২৩.৫ডিগ্রী উত্তর : ২৩.৫ডিগ্রী দক্ষিণ)।
-
পরিক্রমণ গতিকে বার্ষিক গতি বলে।
-
পৃথিবীর আবর্তন গতিকে আহ্নিক গতি বলে।
-
ভারতের রাজস্থান, গুজরাট, কাথিয়াওয়ার অঞ্চলে মরু মৃত্তিকা দেখা যায়।
-
তুতিকোরিন মুক্তো চাষের জন্য বিখ্যাত।
-
মঙ্গল গ্রহকে লােহিত গ্রহ বলা হয়।
-
নকরেক গারাে পাহারের সর্বচ্চ শৃঙ্গ।
-
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্য দিয়ে সিন্ধু নদ প্রবাহিত হয়েছে।
-
পেট্রো - রসায়ন শিল্পকে উদীয়মান শিল্প বলা হয়।
-
হরিদ্বারে গঙ্গা সমভূমিতে অবতরন করেছে।
-
পাণ্ডুয়ার আদিনা মসজিদ পশ্চিমবঙ্গের মালদহ জেলায় অবস্থিত।
-
মূল মধ্যরেখা যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরের গ্রিনিচ শহরের উপর দিয়ে গেছে।
-
মূল মধ্যরেখার মান কত ০ডিগ্রী ।
-
সুমেরুর অক্ষাংশ ৯০ডিগ্রী ।
-
কুমেরুর অক্ষাংশ ৯০ডিগ্রী।
-
কর্কটক্রান্তি ২৩.৫ডিগ্রী উত্তর।
-
মকরক্রান্তি ২৩.৫ডিগ্রী দক্ষিণ।
-
সুমেরুবৃত্ত ৬৬.৫ডিগ্রী উত্তর ।
-
কুমেরুবৃত্ত ৬৬.৫ডিগ্রী দক্ষিণ।
-
দ্রাঘিমা রেখার অপর নাম মধ্যরেখা।
-
উচ্চ অক্ষাংশ ৬০ডিগ্রী-৯০ডিগ্রী ।
-
নিরক্ষরেখা ও মূল মধ্যরেখা পরস্পর ছেদ করলে অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ ০ডিগ্রী।
-
নিরক্ষরেখার অক্ষাংশ ০ ডিগ্রী।
-
ফরাসি বিজ্ঞানী ফুকো, ১৮৫১ সালে আহ্নিক গতির প্রমাণ দেন।
-
রাউরকেল্লা ইস্পাত কারখানাটি জার্মানীর সহযােগিতায় গড়ে উঠেছে।
-
পাঞ্জাব রাজ্যকে ভারতের শষ্যভান্ডার বলা হয়।
-
রােম শহরকে “নীরব শহর” বলা হয়।
-
হাওড়া জেলা ভারতের গ্লাসসাে নামে পরিচিত।
-
স্ট্রাটোস্থিযার স্তরে ওজোন (03) গ্যাসের প্রাধান্য আছে।
-
পৃথিবীর মেরু অঞ্চলে সারা বছর শীতকাল।
-
ইউরােপা উপগ্রহ বৃহস্পতি গ্রহের।
-
ভারতে মােট বিদ্যুৎ উৎপাদনের বেশীর ভাগ বিদ্যুৎ দেশের তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রসমূহে উৎপাদিত হয়।
-
পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলায় এন্ডি পােকার চাষ হয়।
-
' দিয়ারা' অঞ্চলটি বাংলার মালদা জেলার সঙ্গে যুক্ত ।
-
আমুদরিযা পামীর মালভূমি থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
-
ঔষধশিল্পে ভারতে প্রথম কৃষ্ণ মৃত্তিকা অঞ্চলের প্রাধান্য রয়েছে।
-
সেক্সট্যান্ট যন্ত্রের সাহায্যে স্থানীয় সময় নির্ণয় করা যায়।
-
ভারতের পূর্বতম স্থান হল অরুণাচল প্রদেশের কিবিথু।
-
ভারতের উত্তরতম স্থান হল কাশ্মীরের ইন্দিরা কল।
-
ভারতের উত্তর-দক্ষিণের দৈর্ঘ্য 3,241 কিমি।
-
ভারতের পূর্ব-পশ্চিমের দৈর্ঘ্য 2.933 কিমি।
-
ভারতের স্থলভাগের পরিসীমা 15,200 কিমি।
-
ভারত ও আফগানিস্তানের মধ্যেকার সীমারেখা ডুরান্ড লাইন নামে পরিচিত।
-
জীবাণুর কাজের ফলে মাটিতে হিউমাস সৃষ্টি হয়।
-
হিউমাস খনিজ পদার্থে রূপান্তরিত হয়ে মাটিতে পুনরায় ফিরে আসে।
-
উত্তম জলনিকাশি ব্যবস্থাযুক্ত উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলের মাটির রং হয় লালচে।
-
সিরােজেম মাটি ভারতের থর মরুভূমিতে দেখা যায়।
-
ভারতের বৃহত্তম নদী-উপত্যকা পরিকল্পনাটির নাম ভাকরা-নাঙ্গাল পরিকল্পনা।
-
বিঘাপ্রতি ফলন তামিলনাড়ুতে সর্বোচ্চ।
-
২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ধান চাষের পক্ষে উপযোগী।
-
জোয়ার, বাজরা, রাগী প্রভৃতি দানা শস্যকে মিলেটস বলে।
-
পাটকে সোনালী আঁশ বলে।
-
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে ভাল পাট চাষ হয় গঙ্গা ব্রহ্মপুত্রের ব-দ্বীপ অঞ্চলে।
-
চুন মেশানো উর্বর দোঁয়াশ মাটি বা কৃষ্ণ মৃত্তিকায় তুলা চাষ ভাল হয়।
-
শীতের শুরুতেই যেসব ফসলের চাষ শুরু হয় এবং গ্রীষ্মের প্রারম্ভেই সংগ্রহ করা হয় তাদের বলে রবি শস্য। যেমন- গম, যব।
-
গ্রীষ্মকালে, বর্ষার শুরুতেই অর্থাৎ দক্ষিন-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু আগমণের সময় যেসব ফসলের চাষ আরম্ভ হয় এবং হেমন্তকালে সংগ্রহ করা হয়, সেগুলিকে বলে খারিফ শস্য। যেমন- ধান, তুলো, পাট, আখ, ভুট্টা, জোয়ার ,বাজরা, রাগী প্রভৃতি।
-
মৃত্তিকা ক্ষয়ের সর্ব প্রধান কারণ গাছ কাটা।
-
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে সেচ-সেবিত কৃষিজমির পরিমাণ সর্বনিম্ন।
-
ভারতের থর মরুভূমি অঞ্চলে চলমান বালিয়াড়িকে ধ্রিয়ান বলে।
-
ভারতের ক্ষুদ্রতম রাজ্য হল গোয়া।
-
জওহর হল পৃথিবীর দীর্ঘতম সুড়ঙ্গপথ।
-
মালাবার উপকূলের উপহ্রদগুলিকে স্থানীয় ভাষায় কয়াল বলে।
-
ভারতের প্রাচীনতম পর্বত আরাবল্লি।
-
সাংপো নদী নামচাবারওয়া গিরিখাতের মধ্য দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছে।
-
শ্রীনগর অবস্থিত ডাল হ্রদের তীরে।
-
ঋতু পরিবর্তন ভারতে জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য।
-
পশ্চিমবঙ্গে শরৎকালে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়কে আশ্বিনের ঝড় বলে।
-
টাইটানিয়াম অক্সাইড থাকায় কৃষ্ণ মৃত্তিকার রং কালো।
-
ভারতে পশ্চিমঘাট পর্বতের পশ্চিম ঢালে চিরহরিৎ জাতীয় অরণ্য দেখা যায়।
-
ভারতের বৃহত্তম কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ।
-
আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জকে পৃথক করেছে 10° প্রণালী।
-
তাপ্তী নদী মহাদেব পর্বতের মূলতাই উচ্চভূমি থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
-
পলি মৃত্তিকার প্রধান ফসল ধান।
-
ভারত তথা পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্যটির নাম সুন্দরবন।
-
কার্বনিক অ্যাসিড চুনাপাথরে বিক্রিয়া ঘটিয়ে ক্যালশিয়াম বাই কার্বনেট তৈরি করে।
-
চেস্টনাট ও সিরােজেম মরু জলবায়ু অঞ্চলের মাটি।
-
ভারতের সেচ-সেবিত কৃষিজমির ৪০ ভাগ সেচখালের মাধ্যমে জলসেচ করা হয়।
-
পশ্চিমবঙ্গের একটি নিত্যবহ খালের নাম মেদিনীপুর খাল।
-
রবি শস্য শীতের শুরুতে চাষ করা হয়।
-
আউশ ধান ভারতে শ্রীষ্মকালে কালবৈশাখীর বৃষ্টিতে লাগানো হয় এবং ভাদ্র-আশ্বিন মাসে কাটা হয়।
-
উর্বর দোঁয়াশ মাটিতে গম চাষ ভাল হয়।
-
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ পাট উৎপাদনে প্রথম স্থান অধিকার করে।
-
ভারতের কলকাতা বন্দরের মাধ্যমে সর্বাধিক চা রপ্তানি হয়।
-
ভারতের ক্ষুদ্রতম প্রতিবেশী দেশ মালদ্বীপ।
-
ভারতের বৃহত্তম প্রতিবেশী দেশ চীন।
-
মায়ানমারের রাজধানীর নাম নেপিডো (Naypyidaw)।
-
পাকিস্তানের রাজধানীর নাম ইসলামাবাদ।
-
মায়ানমারের দীর্ঘতম নদীর নাম ইরাবতী।
-
শ্রীলঙ্কার দীর্ঘতম নদীর নাম মহাবলী গঙ্গা।
-
পাকিস্তানের দীর্ঘতম নদীর নাম সিন্ধু।
-
আফগানিস্তানের দীর্ঘতম নদীর নাম হেলমন্দ।
-
ভুটানের দীর্ঘতম নদীর নাম মানস।
-
নেপালের দীর্ঘতম নদীর নাম কর্ণালী নদী।
-
নেপালের রাজধানীর নাম কাঠমান্ডু।
-
ভুটানের রাজধানীর নাম থিম্পু।
-
নেপালের প্রধান কৃষিজ ফসলের নাম ধান।
-
মায়ানমারের প্রধান কৃষিজ ফসল ধান।
-
বাংলাদেশের প্রধান শিল্প পাট শিল্প।
-
দারুচিনির দ্বীপ কাকে বলা হয় শ্রীলঙ্কাকে।
-
নেপালের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম মাউন্ট এভারেস্ট।
-
‘মালনাদ’ শব্দের অর্থ পাহাড়ি এলাকা।
-
পূর্বাচলের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ দাফাবুম।
-
শ্রীহরিকোটা দ্বীপে ভারতের মহাকাশ বিজ্ঞান গবেষণাকেন্দ্রটি অবস্থিত।
-
পরেশনাথ পাহাড় ছোটোনাগপুর মালভূমির সর্বোচ্চ অংশ।
-
ভারতের একটি আগ্নেয় দ্বীপপুঞ্জ হল আন্দামান নিকোবর।
-
ভারতের একটি প্রবাল দ্বীপপুঞ্জ হল লাক্ষাদ্বীপ।
-
‘কচ্ছ’ শব্দের অর্থ জলময় দেশ।
-
হিমালয় পৃথিবীর উচ্চতম নবীন ভঙ্গিল পর্বত।
-
ছত্তিশগড় সমভূমির দক্ষিণাংশ দণ্ডকারণ্য নামে পরিচিত।
-
করমণ্ডল উপকুল ‘দক্ষিণ ভারতের শস্যভাণ্ডার’ নামে পরিচিত।
-
সিন্ধু নদীর পাঁচটি উপনদীকে একত্রে পঞ্চনদ বলে।
-
শতদ্রু সিন্ধুর প্রধান উপনদী।
-
পদ্মা নদীর সঙ্গে মেশার পর ব্রম্মপুত্র নদের নাম মেঘনা।
-
শোন গঙ্গার ডান তীরের উপনদী।
-
যেসব নদীতে সারাবছর জল থাকে সেসব নদী থেকে খনন করা খালগুলিকে বলে নিত্যবহ খাল।
-
দুটি নিত্যবহ খালের উদাহরণ উত্তরপ্রদেশের উচ্চগঙ্গা খাল এবং পূর্ব সমুনা খাল।
-
ভারতের গঙ্গা সমভূমি অঞ্চলে ও পাঞ্জাব ও হরিয়ানায় নিত্যবহ খাল দ্বারা জলসেচ বেশি প্রচলিত।
-
পশ্চিমবঙ্গের একটি নিত্যবহ খালের নাম মেদিনীপুর খাল।
-
ভারতে পাঞ্জাব রাজ্যের কৃষিজমিতে জলসেচের সর্বাধিক সুবিধা আছে।
-
উত্তর ভারতের একটি জলসেচ প্রকল্পের নাম ভাকরা-নাঙ্গাল বা কংসাবতী প্রকল্প।
-
বহুমুখী নদী-উপত্যকা পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য বন্যা নিয়ন্ত্রণ, জলসেচ ব্যবস্থার প্রসার, জলবিদ্যুৎ উৎপাদন, জলপথে পরিবহন, মাছচাষ, পানীয় জল সরবরাহ।
-
একটি বহুমুখী নদী-উপত্যকা পরিকল্পনার নাম দামোদর উপত্যকা পরিকল্পনা।
-
ভারতের বৃহত্তম নদী-উপত্যকা পরিকল্পনাটির নাম ভাকরা-নাঙ্গাল পরিকল্পনা।
-
দামোদর নদ দুঃখের নদ নামে পরিচিত।
-
১৯৪৮ সালে দামোদর উপত্যকা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
-
মরু অঞ্চলের বৃহত্তম লবণাক্ত জলের হ্রদ হল সম্বর।
-
তেহরী বাঁধ প্রকল্প গড়ে উঠেছে গঙ্গা নদীর ওপর ।
-
চিত্রকূট জলপ্রপাতকে ‘ভারতের নায়াগ্রা’ বলে।
-
দিহং, দিবং এবং লোহিত নদীর মিলিত প্রবাহের নাম ব্রম্মপুত্র।
-
দক্ষিণ ভারতে প্লাবন খালের প্রচলন বেশি।
-
মানস ব্রহ্মপুত্রের বৃহত্তম উপনদী।
-
ভারতে গ্রীষ্মকাল আদ্র এবং শীতকাল শুষ্ক প্রকৃতির হয়।
-
ভারতে তিনটি পদ্ধতিতে জলসেচ করা হয়। যথা কূপ ও নলকূপ, জলাশয় এবং সেচখাল।
-
ভারতের সেচ-সেবিত কৃষিজমির শতকরা ১৫ ভাগ জলাশয়ের মাধ্যমে জলসেচ করা হয়।
-
ভারতের সেচ-সেবিত কৃষিজমির শতকরা ৩৮ ভাগ কূল ও নলকূপের মাধ্যমে জলসেচ করা হয়।
-
ভারতের সেচ-সেবিত কৃষিজমির ৪০ ভাগ সেচখালের মাধ্যমে জলসেচ করা হয়।
-
সেচখাল দুই ধরণের। যথা প্লাবন খাল ও নিত্যবহ খাল।
-
যেসব নদী কেবল বর্ষার প্লাবনে জলপূর্ণ হয় এবং বছরের অন্য সময় ক্ষীণকায়া সেসব নদী থেকে খনন করা খালগুলিকে বলে প্লাবন খাল।
-
দাক্ষিণাত্যের লাভা গঠিত মালভূমি অঞ্চলে কৃষ্ণ মৃত্তিকা দেখা যায় যা বা কৃষ্ণ কার্পাস মৃত্তিকা নামে পরিচিত।
-
ভারতের উপকূল অঞ্চলের জলাভূমি ও শুষ্ক হ্রদে পিট জাতীয় কৃষ্ণ মৃত্তিকা দেখা যায়।
-
প্লাবন ভূমি থেকে দূরে গঠিত প্রাচীন পলিমাটিকে ভাঙ্গার বলে।
-
দোআঁশ মাটিতে বালি ও কাদা ভাগ প্রায় সমান।
-
মরু ও মরু প্রায় অঞ্চলে বালুকা প্রধান মৃত্তিকাকে সিরোজেম বলে।
-
যে মৃত্তিকায় চুনের ভাগ বেশি ও রং কালো প্রকৃতির হয় তাকে পেডোক্যাল মৃত্তিকা বলে।
-
উচ্চ গাঙ্গেয় সমভূমির জলাভূমির মৃত্তিকাকে ধাঙ্কার বলে।
-
পাহাড়ি অঞ্চলে বিভিন্ন উচ্চতায় ধাপ কেটে কেটে যে চাষ করা হয় তাকে ধাপ চাষ বলে।
-
শিথিল মৃত্তিকার স্তরের মধ্য দিয়ে সরু সরু নালার আকারে যে মৃত্তিকা ক্ষয় হয় তাকে বলে রিল ক্ষয়।
-
কারেওয়া মাটিতে জাফরান চাষ ভালো হয়।
-
ল্যাটেরাইট মৃত্তিকা শুকানো অবস্থায় ইটের মত শক্ত ও ভিজে অবস্থায় থাকথকে হয়।
-
ভারতের প্রায় 17 শতাংশ স্থান জুড়ে রয়েছে কৃষ্ণ মৃত্তিকা।
-
সমুদ্র উপকূল অঞ্চলের জলবায়ু সারাবছরই সমভাবাপন্ন।
-
শীতকালে উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারতে তেমন বৃষ্টিপাত হয় না।
-
পশ্চিম উপকূলের তুলনায় পূর্ব উপকূলে বৃষ্টিপাত কম হয়।
-
শীতকালে ভারতীয় ভূখণ্ডের ওপর উচ্চ চাপ বিরাজ করে।
-
‘মৌসুমি’একটি আরবি শব্দ, যার অর্থ হল ঋতু।
-
কালবৈশাখী ঝড় উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে আসে বলে এর অপর নাম নরওয়েস্টার।
-
দক্ষিণ-পূর্ব আয়ন বায়ুর রূপভেদ হল উত্তর-পূর্ব মৌসুমি বায়ু।
-
পূর্ব হিমালয় অপেক্ষা পশ্চিম হিমালয়ে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কম।
-
ডেকানট্র্যাপ অঞ্চলে কৃষ্ণ মৃত্তিকার মৃত্তিকার প্রাধান্য বেশি।
-
রাজস্থানের লুনি নদীর অববাহিকায় বালি দ্বারা গঠিত পলিমাটি লোয়েস নামে পরিচিত।
-
যেসব বীজ থেকে তেল নিষ্কাষণ করা হয় সেগুলিকে বলে তেলবীজ।
-
তেলবীজ দুই ধরণের। যথা –ভক্ষ্য তেলবীজ এবং অভক্ষ্য তেলবীজ।
-
কয়েকটি ভক্ষ্য তেলবীজের উদাহরণ সরষে, তিল, চিনাবাদাম, নারিকেল।
-
দুটি অভক্ষ্য তেলবীজের উদাহরণ তিসি এবং রেড়ি।
-
যেসব ফসল বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জুন করা হয় তাদের অর্থকরী ফসল বলে। যেমন পাট, তুলো, আখ, তামাক।
-
ভারতের দুটি প্রধান অর্থকরী ফসলের নাম তুলো, পাট।
-
দক্ষিণ ভারতের একটি অর্থকরী ফসলের নাম আখ।
-
প্রধানত রপ্তানি বা বাণিজ্যের জন্য যেসব ফসল উৎপাদন করা হয় সেগুলিকে বাণিজ্য ফসল বলে।
-
ভারতের সর্বোচ্চ বাঁধ হিমাচল প্রদেশের শতদ্রু নদীর ওপর নির্মিত ভাকরা বাঁধ। (২২৬ মিটার)।
-
ভারতের পশ্চিমতম স্থানের নাম গুজরাটের গুহার মোটি।
-
মহীশুর নামক দেশীয় রাজ্যটির বর্তমান নাম কর্ণাটক।
-
ভারত ও পাকিস্তানের সীমারেখার নাম র্যাডক্লিফ লাইন।
-
ভারতের উপকূলের দৈর্ঘ্য 5,700 কিমি।
-
শ্রীলঙ্কা দেশটি পক প্রণালী দ্বারা ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন।
-
ভারতে বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন অঞ্চলে দেখা যায়।
-
ভারতে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় শুষ্কপর্ণমোচী অরণ্য।
-
বর্তমান ভারতে 19.45% শতাংশ বনভূমি রয়েছে।
-
রডোডেনড্রন, নাক্সভমিকা প্রভৃতি আল্পীয় বনভূমির উদ্ভিদ।
-
প্রাকৃতিক পরিবেশে যেসব উদ্ভিদ জন্মায় তাদের স্বাভাবিক উদ্ভিদ বলে।
-
কোনো স্থানের স্বাভাবিক উদ্ভিদ সেখানকার জলবায়ুর ওপর নির্ভর করে।
-
সাবাই ঘাস শুষ্ক পর্ণমোচী বনভূমির অন্তর্গত।
-
এঁটেল মাটির শতকরা 70 ভাগই হল কাদা।
-
ভারতের অধিকাংশ কৃষিকাজ পলল মাটিতেই হয়।
-
পার্বত্য মৃত্তিকা ধূসর বর্ণের।
-
জোয়ার, বাজরা প্রভৃতি মরু মৃত্তিকার ফসল।
-
চন্দন গাছ পর্ণমোচী বনভূমির অন্যতম বৃক্ষ।
-
100-200 cm সেমি বৃষ্টিপাতযুক্ত অঞ্চলে পর্ণমোচী উদ্ভিদ জন্মাতে দেখা যায়।
-
ডেকানট্র্যাপকে ‘দাক্ষিণাত্যের সিঁড়ি’ বলে।
-
বৃহৎ ও ক্ষুদ্র আন্দামানকে পৃথক করেছে ডানকান প্রণালী।
-
কাথিয়াবাড় উপদ্বীপের নীচু জলাভূমিকে বলে নলহুদ।
-
কাশ্মীর উপত্যকার উর্বর পলিস্তরকে কারেওয়া বলে।
-
টেথিস হিমালয়ের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লিওপারগেল।
-
লাক্ষাদ্বীপ, মিনিকয় ও আমিনদিভি দ্বীপপুঞ্জের বর্তমান নাম লক্ষদ্বীপ।
-
গঙ্গার প্রধান উপনদীর নাম যমুনা।
-
গঙ্গার প্রধান শাখানদীর নাম পদ্মা।
-
খাম্বা উপসাগরে নর্মদা নদী পতিত হয়েছে।
-
শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত কাবেরী নদীতে অবস্থিত।
-
ভারতের জলবায়ু ক্রান্তীয় মৌসুমি প্রকৃতির।
-
পশ্চিমঘাট পর্বতের বৃষ্টিচ্ছায় অঞ্চল হল দাক্ষিণাত্য মালভূমি।
-
ভারতের সর্বাধিক বৃষ্টিবহুল স্থানটির নাম মৌসিনরাম।
-
জলপ্রবাহ দ্বারা মৃত্তিকার উপরের স্তরের ক্ষয় হলে তাকে পাতক্ষয় বলে।
-
কৃষিক্ষেত্রে জলপ্রবাহের আঘাতে যে মৃত্তিকা ক্ষয় হয় তাকে প্রণালী ক্ষয় বলে।
-
ভারত সরকার 1980 খ্রিস্টাব্দে বনভূমি সংরক্ষণ আইন বলবৎ করেছে।
-
ভারতে সামাজিক বনসৃজন প্রকল্প 1976 খ্রিস্টাব্দে শুরু হয়।
-
শাল গাছ থেকে ধুনো পাওয়া যায়।
-
পাইন গাছ থেকে রজন পাওয়া যায়।
-
মরু অঞ্চলের স্বাভাবিক উদ্ভিদকে জেরোফাইট বলে।
-
ক্ষুদ্রকণা বিশরণ গ্রানাইট শিলায় শিলায় ঘটে থাকে।
-
মাটি গঠনের পূর্বে আবহবিকারের ফলে রেগােলিথ সৃষ্টি হয়।
-
রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে মাটি থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড অপসারিত হয়।
-
কাদামাটির জলধারণ ক্ষমতা বেশি।
-
জলনিকাশি ব্যবস্থা ভালাে না হলে নিম্ন পার্বত্য অংশে সবুজ, ধূসর, নীলচে ধূসর রঙের মাটি সৃষ্টি হয়।